বুঝতে পারিনি নগরী কেন এত অন্ধকার
কোলাহল ডিঙ্গিয়ে ঠিকানাবিহীন আকাশ পাড়ি দিয়েছে
একটি অভিমানী পাখি…
শুভ্র পেখমে বেধে নিয়েছে বিশ্বস্ত আলোর সংসার
আমি হাত বাড়াই তার নাগাল পাইনা
গ্রহণেরচাঁদ বুঝি সে, অভিমানে মুখ লুকায়
অন্ধকার চিৎকার করে পরিত্রাণ খুঁজে
বোধের ভেতরে অনাবাদী প্রান্তর…
তীব্র আক্রোশে ছিদ্র হয়ে যাচ্ছে মাটির শরীর।
আজ পূর্ণিমার বৃষ্টি হয় তোমার ঘুম ভাঙেনা
আপেলবাগানে মৌচাক, নি:সীম তোমার হাত
কালোরোদ গ্রাস করছে মোমের ছায়া
জ্যোতির্ময় হেটে যায় গোরস্থান।
তোমার কিসের এত অভিমান, বন্ধু
বাতাসের পীঠে চড়ে দ্রুতগামী বোরাকের সওয়ার হলে
কি অদ্ভুত আপোষহীন খেয়াল,
অদৃশ্য পাখামেলে তুমি পার করেছো
দক্ষিণের জঙ্গল, অথবা মঙ্গলকাব্যের বাগান
তোমার রক্তশিরায় ছিলো ইন্দ্রিয়বান সঞ্জীবনী মন্ত্রসার
তারপরও বাতাসের করাতে দ্বিখণ্ডিত হলে,
তোমাকে জিইয়ে রাখতে পারিনি।
আজ দেখো, কুকুর আর দেবতাদের পূজায়
দক্ষিণামুখী মানুষগুলো হুছট খাচ্ছে ঈর্ষার দেয়ালে
তুমি অভিমান নিয়েই পার করে দিয়েছো
আমাদের ধূয়োহীন আড্ডার চায়ের পেয়ালা
তোমারই ভাষায়-
“নি:সঙ্গ মাড়িয়ে যাবো মৃতপ্রাণ নক্ষত্রের ছায়া”
হ্যাঁ, ধূসর ছায়ারা আজো উড়ছে মধ্যাকাশে।
তোমাকে আজ আর কোথাও দেখতে পাইনা,
না, মুঠোফোনেও তোমার নিঃশ্বাসের স্পর্শ নেই
নশ্বরতার চরম ব্যাখ্যা নিয়ে নিশ্চুপ
সত্তরহাজার প্রতিরক্ষাবাহিনী
পাহারা দিচ্ছে তোমার অন্তর্লোক নিবাস,
যদি মন চায় দক্ষিণের জানালা খোলে
সহসা দেখে নিও আমার পাঁজরগুলোতে কেমন মরিচা ধরেছে
আমিও এখন সুপেয় বিষের নেশায়
সিগারেটের ধুয়ায় অক্সিজেন নিঃসরণ করছি…।
x
বুঝতে পারিনি নগরী কেন এত অন্ধকার
কোলাহল ডিঙ্গিয়ে ঠিকানাবিহীন আকাশ পাড়ি দিয়েছে
একটি অভিমানী পাখি…
শুভ্র পেখমে বেধে নিয়েছে বিশ্বস্ত আলোর সংসার
আমি হাত বাড়াই তার নাগাল পাইনা
গ্রহণেরচাঁদ বুঝি সে, অভিমানে মুখ লুকায়
অন্ধকার চিৎকার করে পরিত্রাণ খুঁজে
বোধের ভেতরে অনাবাদী প্রান্তর…
তীব্র আক্রোশে ছিদ্র হয়ে যাচ্ছে মাটির শরীর।
আজ পূর্ণিমার বৃষ্টি হয় তোমার ঘুম ভাঙেনা
আপেলবাগানে মৌচাক, নি:সীম তোমার হাত
কালোরোদ গ্রাস করছে মোমের ছায়া
জ্যোতির্ময় হেটে যায় গোরস্থান।
তোমার কিসের এত অভিমান, বন্ধু
বাতাসের পীঠে চড়ে দ্রুতগামী বোরাকের সওয়ার হলে
কি অদ্ভুত আপোষহীন খেয়াল,
অদৃশ্য পাখামেলে তুমি পার করেছো
দক্ষিণের জঙ্গল, অথবা মঙ্গলকাব্যের বাগান
তোমার রক্তশিরায় ছিলো ইন্দ্রিয়বান সঞ্জীবনী মন্ত্রসার
তারপরও বাতাসের করাতে দ্বিখণ্ডিত হলে,
তোমাকে জিইয়ে রাখতে পারিনি।
আজ দেখো, কুকুর আর দেবতাদের পূজায়
দক্ষিণামুখী মানুষগুলো হুছট খাচ্ছে ঈর্ষার দেয়ালে
তুমি অভিমান নিয়েই পার করে দিয়েছো
আমাদের ধূয়োহীন আড্ডার চায়ের পেয়ালা
তোমারই ভাষায়-
“নি:সঙ্গ মাড়িয়ে যাবো মৃতপ্রাণ নক্ষত্রের ছায়া”
হ্যাঁ, ধূসর ছায়ারা আজো উড়ছে মধ্যাকাশে।
তোমাকে আজ আর কোথাও দেখতে পাইনা,
না, মুঠোফোনেও তোমার নিঃশ্বাসের স্পর্শ নেই
নশ্বরতার চরম ব্যাখ্যা নিয়ে নিশ্চুপ
সত্তরহাজার প্রতিরক্ষাবাহিনী
পাহারা দিচ্ছে তোমার অন্তর্লোক নিবাস,
যদি মন চায় দক্ষিণের জানালা খোলে
সহসা দেখে নিও আমার পাঁজরগুলোতে কেমন মরিচা ধরেছে
আমিও এখন সুপেয় বিষের নেশায়
সিগারেটের ধুয়ায় অক্সিজেন নিঃসরণ করছি…।





Leave a comment